বিগত ২৪ দিনে এসেছে ১৭২ কোটি ডলার রেমিট্যান্স
নিউজ ডেস্ক
বিগত ২৪ দিনে এসেছে ১৭২ কোটি ডলার রেমিট্যান্স
চলতি আগস্ট মাসের প্রথম দিকে রেমিট্যান্স আসার গতি থমকে গিয়েছিল। কিন্তু শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পরই প্রবাসীদের পাঠানো রেমিট্যান্সের মাত্রা বেড়েছে। বিগত ২৪ দিনে দেশে বৈধপথে রেমিট্যান্স এসেছে ১৭১ কোটি ৮৩ লাখ ৩০ হাজার ডলার। দেশীয় মুদ্রায় (প্রতি ডলার ১২০ টাকা ধরে) যার পরিমাণ ২০ হাজার ৬০০ কোটি টাকার বেশি। হিসাব করে দেখা গেছে, প্রতিদিন গড়ে রেমিট্যান্স এসেছে ৭ কোটি ১৬ লাখ ডলার। যদি একই হারে রেমিট্যান্স আসে, তবে কমপক্ষে ২২ কোটি ডলার আসবে। গত জুলাই মাসে রেমিট্যান্স এসেছিল ১৯০ কোটি ডলার। দৈনিক হার ছিল ৬ কোটি ১২ লাখ ডলার।
বাংলাদেশ ব্যাংকের হালনাগাদ তথ্য থেকে জানা গেছে, আগস্ট মাসের প্রথম ২৪ দিনে বৈধপথে রেমিট্যান্স এসেছে ১৭১ কোটি ৮৩ লাখ ৩০ হাজার ডলার। এ সময়ে রাষ্ট্রমালিকানাধীন ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে এসেছে ২৭ কোটি ৬৯ লাখ ডলার। বেসরকারি ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে এসেছে ১৩৮ কোটি ডলার। তবে এ সময় ৯ ব্যাংকের মাধ্যমে কোনো রেমিট্যান্স আসেনি।
বাংলাদেশ ব্যাংকের সূত্র জানায়, কোটা সংস্কারের দাবিতে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনকে কেন্দ্র করে প্রবাসীদের একটি বড় অংশ শেখ হাসিনা সরকারকে সাহায্য না করার লক্ষ্যে বৈধভাবে ডলার পাঠানো থেকে বিরত থাকে। এতে গত মাসের শেষদিকে রেমিট্যান্সে ভাটা পড়ে।এমনকি চলতি আগস্ট মাসের প্রথম ১০ দিনে ব্যাংকিং চ্যানেলে প্রবাসী আয় এসেছে মাত্র ৪৮ কোটি ২৭ লাখ ৭০ হাজার ডলার। দৈনিক হিসাবে তা ৪ কোটি ৮২ লাখ ডলার। কিন্তু গত ৫ আগস্ট শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর অন্তর্বর্তী সরকার দায়িত্ব নেওয়ার পরই রেমিট্যান্স সংগ্রহে গতি ফিরে আসে। এতে দৈনিক রেমিট্যান্স সংগ্রহের হার দাঁড়িয়েছে ৭ কোটি ১৬ লাখ ডলার।
- জিন ব্যাংক প্রতিষ্ঠা করবে অন্তর্বর্তী সরকার
- বাংলাদেশকে প্রায় ১০০ কোটি ডলার দেবে বিশ্বব্যাংক
- ব্যাংক থেকে টাকা উত্তোলনের নির্ধারিত সীমা উঠে গেল : কেন্দ্রীয় ব্যাংক
- এফবিসিসিআই এর প্রশাসক হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ করলেন হাফিজুর রহমান
- পুঁজিবাজারে দুর্নীতির বিরুদ্ধে তদন্ত হবে : বিএসইসি চেয়ারম্যান
- কালোটাকা সাদা করার পথ বন্ধ হচ্ছে : এনবিআর
- ঢাকায় মার্কিন প্রতিনিধি দল, অর্থনৈতিক পুনর্গঠনে পাশে থাকার বার্তা
- টিসিবির পণ্য বিক্রি শুরু আগামীকাল
- বাংলাদেশে পেঁয়াজ রফতানিতে শুল্ক প্রত্যাহার করে নিয়েছে ভারত
- সহসাই দেশে গ্যাস ও বিদ্যুতের দাম বাড়বে না : জালাল আহমেদ